মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০১৫

সানি লিওনের অতীত জীবনের দুটি "অন্যরকম" ছবি

 যে সাবেক পর্ণ তারকাকে পুরো পৃথিবী সানি লিওন নামে চেনে, তাঁর আসল নামটি হচ্ছে "করণজিৎ কউর ভোহরা"। অনেকেই এটা জানেন না যে জন্মসূত্রে সানি লিওন ভারতীয় পাঞ্জাবী, যদিও জন্ম ভারতের বাইরে। অসংখ্য পর্ণ ছবির জন্য বিতর্কিত এই তারকা ম্যাক্সিম বিশ্বেসেরা ১০ পর্ণতারকার একজন হিসেবে নির্বাচিত হন ২০১০ সালে এবং বলিউডের সিনেমায় আত্মপ্রকাশ করেন ২০১২ সালে। পূজা ভাটের বিতর্কিত সিনেমা "জিসম ২" দিয়ে ঘটে রূপালি পর্দায় সানি লিওনের অভিষেক।
আজকের এই যে ঝলমলে পর্ণ তারকা সানি লিওন, কেমন ছিলেন তিনি তাঁর ছোট বেলায়?
সানি লিওন নিজেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোষ্ট করেছিলেন নিজের ছেলেবেলার একটি ভারি মিষ্টি ছবি। এদিকে উইকিপিডিয়া ঘাঁটলেই সানির কৈশোর-তারুণ্য নিয়ে পাওয়া যাবে নানান বিতর্কিত গল্প। কেমন ছিলেন সানি নিজের সেই উঠতি বয়সে? দেখুন সানি লিওনের অতীত জীবনের এমন দুটি ছবি, যা নিঃসন্দেহে আপনাকে বিস্মিত করবে। কে ভেবেছিল যে এই মিষ্টি মেয়েটি বড় হয়ে একদিন পর্ণ তারকা হবে!


















সূত্র: এমটিভি ইন্ডিয়া

Post Comment

অ্যাঞ্জেলিনা জোলি পড়লেন ফেমিনিস্ট আইকন মুকুট

হলিউডি অভিনেত্রী ও নির্মাতা অ্যাঞ্জেলিনা জোলি নিজের জীবনে তিনি যেভাবে নারীত্ব উপভোগ করেন,তাতে অনুপ্রাণিত হয় নারীশক্তি। ক্যান্সার হতে পারে এ কারনে স্তন ও জরায়ু কেটে ফেলেছেন তবুও তিনি নারীত্বের মহিমায় উজ্জ্বল। তিনি বিশ্বকে বুঝিয়ে দিয়েছেন নারী শুধু শরীরে নয়! নারী মেধা, হৃদয়, মস্তিষ্কে অনন্য। তাই শ্রেষ্ঠ ফেমিনিস্টের আইকন মুকুট শেষ পর্যন্ত উঠলো তার মাথাতেই।
ধর্ষণের বিরুদ্ধে তার প্রচারণার জন্যই মূলত এই খেতাব জিতেছেন তিনি। তিনিই যে ফেমিনিস্ট আইকন হবেন, তা প্রত্যাশিত ছিল। সাধারণ মানুষের ভোটও প্রমাণ করলো সে কথা। ‘রোজ অ্যান্ড উইলার্ড’ নামের এক প্রতিষ্ঠানের জরিপের ফলেই অ্যাঞ্জেলিনা জোলি এই সম্মান পেয়েছেন। এ জরিপের তত্ত্বাবধায়ক ফেমিনিস্ট ফ্যাশন হাউজের প্রতিষ্ঠাতা হেইডি রেহমান বলেন, ‘আমরা নারীর ক্ষমতা এবং তাদের নারীত্বটাকে বিশেষভাবে তুলে ধরার বিষয়টি বিবেচনা করেছি এবং ধর্ষনের বিরুদ্ধে প্রচারণাকে যেভাবে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছেন জোলি, তাতে এই সম্মাননা তার প্রাপ্য। জোলি সে কাজটি ভালোভাবেই করেছেন।’
ফেমিনিস্ট আইকন হিসেবে দ্বিতায় স্থানে থাকা এমা ওয়াটসনের ক্যাম্পেনের নাম ‘হি ফর শি’। নারী পুরুষকে পাশাপাশি রাখার এমন প্রয়াস স্বীকৃতি পেল। এছাড়াও সেরা ফেমিনিস্টের তালিকায় ছিলেন টেইলর সুইফট, বিয়ন্সে নোয়েলস, প্যাট্রিসিয়া আর্কেট প্রমুখ।
সূত্র: টাইমস অফ ইন্ডিয়া

Post Comment

সোমবার, ৩০ মার্চ, ২০১৫

শিখে নিন তেজপাতা দিয়ে দাঁত ঝকঝকে সাদা করার কৌশল!

দাঁতকে ঝকঝকে সুন্দর করার জন্য কত কিছুই না করেন আপনি। দামী টুথপেস্ট থেকে শুরু করে ডেন্টিস্টের কাছে দামী ট্রিটমেন্ট, সবই কেবল হলদে দাঁতগুলোকে সাদা করার জন্য। না, আজ থেকে আর কিছুই করতে হবে না, সাধারণ তেজপাতা দিয়েই প্রাকৃতিক উপায়ে সুন্দর করে নিতে পারবেন আপনি আপনার দাঁতগুলো? কীভাবে? চলুন, জেনে নিন দাঁত সুন্দর করতে তেজপাতা ব্যবহারের প্রণালি।
দাঁত সাদা করতে তেজপাতা দারুণ উপকারী, তবে এই তেজপাতাকে মেশাতে হবে কোন টক ফলের সাথে। যেমন ধরুন কমলা বা লেবুর খোসা।

যা যা লাগবে

তেজপাতা ৪টি (কাঁচা বা শুকনো সব রকমেই হবে)
কমলা ও লেবুর খোসা (তেজপাতার সম পরিমাণ)
মুখে দুর্গন্ধের সমস্যা বা মাড়িতে ব্যথা থাকলে লবঙ্গ ২/৩ টি

প্রণালি

  • -তেজপাতা বেটে নিন বা মিহি গুঁড়ো করে নিন।
  • -কমলা বা লেবুর খোসা শুকিয়ে লবঙ্গের সাথে মিশিয়ে গুঁড়ো করে নিন।
  • -সব উপকরণ সামান্য লবণ সহযোগে একত্রে মিশিয়ে নিন।
  • -ফলের খোসা শুকিয়ে নেয়া জরুরী। কাঁচা অবস্থায় দাঁতের ক্ষতি করবে।

ব্যবহার বিধি

এই গুঁড়োটি সামান্য পানির সাথে মিশিয়ে সপ্তাহে ৩ দিন দাঁত মাজুন। রোজ মাজার প্রয়োজন নেই, এতে দাঁতের ক্ষতি হতে পারে। দাঁতের হলদে ভাবের ওপর নির্ভর করে সপ্তাহে দুই থেকে তিন বার ব্যবহার করাই যথেষ্ট।
সূত্র-
Herbs to whiten your teeth naturally
stethnews.com

Post Comment

আমির ও সালমানকে ছাড়িয়ে গেলেন শাহরুখ!

অর্থ উপার্জনের দিক থেকে বলিউড বাদশাহ খ্যাত শাহরুখের থেকে সালমান ও আমির খান এগিয়ে থাকলেও একটা জায়গায় দুজনকেই অতিক্রম করে গেলেন কিং খান। হ্যাঁ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারের ফলোয়ার সংখ্যায় সালমান খান ও আমির খানকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গেলেন শাহরুখ! টুইটে তার বর্তমান ফলোয়ার সংখ্যা ১২ মিলিয়ন ছাড়িয়েছে।
শাহরুখ খান টুইটারে সুপার অ্যা
ক্টিভ, এটা তার ভক্ত অনুরাগী মাত্রই জানেন। কোনো কোনো সময় ভক্তকে রিটুইট করেও চমকে দেন এই এই সুপার স্টার। টুইটারে তিনি শুধু তার পেশাদারিত্বের বিষয়গুলোই শেয়ার করেন না, বরং পারিবারিক সুখ, দুঃখগুলোও তার ভক্ত অনুসারীদের সাথে ভাগাভাগি করেন।
টুইটে ১২মিলিয়ন ফলোয়ার হওয়ায় বলিউড বাদশাহ শাহরুখ হ্যাশ ট্যাগ দিয়ে #এসআরকে১২মিলিয়ন লিখে ভক্তদের অভিবাদন ও ভালোবাসা জানান।
উল্লেখ্য, শাহরুখ যখন টুইট রেসে ১২ মিলিয়নের ঘরে পৌঁছে গেলেন, তখন তার ঠিক পেছনেই অবস্থান করছেন বন্ধু আমির। আমিরের টুইটে ফলোয়ার সংখ্যা ১১.৯মিলিয়ন; অন্যদিকে দাবাঙ্গ খ্যাত নায়ক সালমান খানও রয়েছেন তারপরই। টুইটারে সালমানের ফলোয়ার সংখ্যা ১১.২ মিলিয়ন।
সুত্রঃ ইন্টারনেট 

Post Comment

মাতৃভাষায় সিনেমা করতে আগ্রহী বিদ্যা!

বলিউডে ‘ডার্টি পিকচার’, ‘কাহানি’র মতো সিনেমা করে যখন জনপ্রিয়তার তুঙ্গে রয়েছেন, তখন নিজের ভাষায় বা পিছিয়ে থাকবেন কেন বিদ্যা বালান? তামিল বিদ্যার মাতৃভাষা আর খুব শিগগির এই ভাষায় সিনেমা শুরু করতে যাচ্ছেন বিদ্যা বালান। এ জন্য তিনি পরিচালকের সাথে চুক্তিও করেছেন।
সম্প্রতি চেন্নাইতে এক অনুষ্ঠানে তিনি জানালেন, তামিল সিনেমা ছিল তার জীবনের স্বপ্ন। কিন্তু, ভালো মানের চিত্রনাট্য না পাওয়ায় তিনি এখনো এ ভাষায় সিনেমা করতে পারেননি। এদিকে পরিচালক কমল হাসানের পক্ষ থেকেও জানানো হয়েছে, সিনেমায় বিদ্যার পরিবর্তে অন্য কাউকে আনার কথা তিনি আপাতত ভাবছেন না। কমল হাসানের পরবর্তী সিনেমাতেই বিদ্যা থাকছেন বলে ধারনা করা হচ্ছে।
২০০৫ সালে ‘পরিণীতা’ ছবি দিয়ে বলিউডে তার অভিষেক ঘটে। ‘হেই বেবি’ ও ‘কিস্মত কানেকশন’ এমন গ্ল্যামারাস চরিত্রে অভিনয়ের জন্য সমালোচিত হলেও ‘ইশকিয়া’, ‘নো ওয়ান কিলড জেসিকা’,’ডার্টি পিকচার’, ‘কাহানি’তে প্রশংসনীয় অভিনয় করে তিনি পেয়েছেন দারুণ জনপ্রিয়তা। ‘ডার্টি পিকচার’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য তিনি ২০১১ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও অর্জন করেন।
সূত্র: বলিউড লাইফ

Post Comment

২০১৫ বিশ্বকাপের আট তথ্য

পর্দা নেমেছে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের। কিন্তু এখনো শেষ হয়নি উত্তেজনা। শেষ হয়নি আলোচনা আর সমালোচনাও। সবশেষে অস্ট্রেলিয়া শিরোপা জয়ী হলেও, ব্যক্তিগত পারফর্মেন্সের দিক দিয়ে কারা এগিয়ে সেটা জানতে আগ্রহী অনেকেই। আজকের আয়োজনে থাকছে সেরকমই কিছু তথ্য।
১। মাত্র শেষ হওয়া ২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশী ১৫টি ছয় খেয়েছেন জিম্বাবুইয়ান পেসার পানিয়াঙ্গারা।
২। সবচেয়ে বেশী ৬২(!) টি চার খেয়েছেন রানার্সআপ দল নিউজিল্যান্ডের পেসার টিম সাউদি।
৩। নিউজিল্যান্ড দলের অন্যতম অভিজ্ঞ ক্রিকেটার ড্যানিয়েল ভেট্ট্ররির বলে এবারের বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ১৭৪ রানের সিঙ্গেল নিয়েছে ব্যাটসম্যানরা।
৪। সর্বোচ্চ ৩৩৬টি ডট বল করেছেন ট্রেন্ট বোল্ট।
৫। সবচেয়ে বেশি সিঙ্গেল(১৮০ রান) নিয়েছেন লঙ্কান ব্যাটসম্যান কুমার সাঙ্গাকারা।
৬। সব থেকে বেশি ২৯৯টা ডট বল খেলেছেন আফগানিস্তানের শেনওয়ারি।
৭। উইকেটরক্ষক হিসেবে বেশি ডিসমিসাল করেছেন অস্ট্রেলিয়ার ব্রাড হাডিন। ১৬বার। (বাংলাদেশের মুশফিকুর রহিম আটবার)

Post Comment

সকালবেলা খালি পেটে চা নাকি কফি, কোনটা ভালো আপনার জন্য?

সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে এক কাপ চায়ের পেয়ালা হাতে বসা বাঙালির বহু পুরনো অভ্যাস। সাথে হয়তো একটু বিস্কুট বা মুড়ি বা টোস্ট সঙ্গী অনেকের। অনেকের সঙ্গী স্বাস্থ্যকর রঙ চা। ঘুম থেকে উঠে চা না হলে আমাদের অনেকেরই দিনই শুরু হয় না মোটেও। আজকাল অবশ্য এই চায়ের স্থান দখল করে নিয়েছে কফি। অনেকেই সকাল সকাল ঝুঁকে যাচ্ছেন এক পেয়ালা ধূমায়িত কফির দিকে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠার পর খালি পেটে কোনটি ভালো আপনার জন্য, চা নাকি কফি? চলুন, জেনে নিই।
সত্য কথাটি হচ্ছে, সকাল বেলা চা কিংবা কফি দুটিই আপনার জন্য খারাপ! হ্যাঁ, যুগে যুগে কালে কালে ঘুম থেকে উঠেই চা/কফির মত ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় পান করার অভ্যাস বিশ্বজুড়ে প্রচলিত। কিন্তু অভ্যাসটি আসলে ভালো নয় একটুও। হয়তো চা-কফির সাথে আপনি একটু বিস্কিট, মুড়ি বা টোস্ট খাচ্ছেন কিন্তু সেটা আসলে বিশেষ কোন উপকার করে না। সকাল বেলা খালি পেটে চা-কফি খাওয়া আপনার পাকস্থলীর ক্ষতি করে, হজমের সমস্যা ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বৃদ্ধি করে, শরীরকে অনেক বেশী পানি শুন্য করে ফেলে। এসব ছাড়াও আছে হরেক অপকারিতা।
স্পনি যখন সকালে ঘুম থেকে ওঠেন, দীর্ঘ ৮-১০ ঘণ্টা পাকস্থলী খালি থাকার ফলে স্বভাবতই খিদে পায়। খিদে না পেলেও শরীর কিন্তু এই সময়ে খাবার ও পানির জন্য ব্যাকুল হয়ে থাকে। তাই সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রথমেই এক গ্লাস সাধারণ তাপমাত্রা বা উষ্ণ তাপমাত্রার পানি পান করা উচিত এবং সেটা আপনার জন্য খুবই ভালো। আপনি চাইলে পানিতে মধু মিশিয়েও খেতে পারেন। কিন্তু চা-কফি পান কখনোই করা উচিত নয়।

তাহলে চা-কফি কখন?

অনেকে সকালের নাস্তার পরইপরই চা কফি পান করেন। নাস্তার আগে চা-কফি তো চলবেই না, নাস্তা করার ঠিক পর পরও নয়। চা পাতার এসিডিক উপাদান প্রোটিন জাতীয় খাবার হজমে সমস্যা তৈরি করে। এছাড়াও খাওয়ার পরপরই চা-কফি পান করলে খাবার হতে আয়রন শোষিত হয় না। চা-কফি যদি পান করতেই হয়, সেটি করুন নাস্তা করার ২০-৩০ মিনিট পর। রঙ চা হোক, গ্রিন চা হোক কিংবা চিনি ছাড়া ব্ল্যাক কফি, যতই স্বাস্থ্যকর পানীয় হোক না কেন সকাল বেলা খালি পেটে ক্যাফেইন জাতীয় কোন পানীয়ই আপনার জন্য ভালো নয়।

Post Comment

রবিবার, ২৯ মার্চ, ২০১৫

ইউটিউবেই দেখা যাবে ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিও!!!

মোবাইল ও ডেস্কটপ দুই ধরনের যন্ত্র থেকেই ইউটিউবে ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিও দেখা যাবে এবং আপলোড করা যাবে। তবে এখন শুধু অ্যানড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন বা ক্রোম ব্রাউজারের এমবেডেড ভার্সনের মাধ্যমে দেখা যাবে। পরে আইওস অপারেটিংয়েও এই সুবিধা থাকবে। এখন ইউটিউবে হাতেগোনা কয়েকটি ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিও দেখা যায় কিন্তু এই সুবিধার ফলে এর সংখ্যা আরো বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
স্ট্রিটভিউntvbdতেও গুগল এই প্রযুক্তি ব্যবহার করতে চাইছে। গুগল ম্যাপেও এই ভিডিওগুলো যোগ করা হতে পারে। মজার বিষয় হলো আপনার ডেস্কটপ কম্পিউটার থেকে যদি এই ভিডিও অ্যানড্রয়েড মোবাইল সেটে নেওয়া হয় তাহলে রীতিমতো চমকে উঠবেন। কারণ তখন দেখবেন শুধু আপনার মোবাইল বা ট্যাবটিকে ঘুরালেই ভিডিওটি প্যান করছে। কাজেই মাথা না ঘুরিয়েই আপনি পেয়ে যাবেন ভার্চুয়াল রিয়েলিটির অভিজ্ঞতা।
ইউটিউবকে ৩৬০ ডিগ্রি ক্যামেরার সাথে সামঞ্জস্য করে তোলার জন্য এ ধরনের ক্যামেরার নির্মাতাদের সাথে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ।
*এই খবরটি এর আগে এনটিভি অনলাইন এ প্রকাশিত হয়েছে।

Post Comment

যে গ্রামের মানুষ একটানা ঘুমায় ৭ দিন!

ঘুমবিলাসী অলসদের জন্য প্রতিবেদনটা চমৎকার। শিরোনাম দেখেই হয়তো ঠিক করে ফেলেছেন,
ঠিকানা জোগাড় করে চলে যাবেন ঘুম পাড়ানি গ্রামে। এর পর আয় ঘুম আয়…
কিন্তু বাস্তবে ঘুম পাড়ানি গ্রামের বাসিন্দাদের ঘুমুতে ঘুমুতে ভীত সন্ত্রস্ত অবস্থা। ২০১০ সালের পর থেকে এরা ভুলে গেছেন ঘুম পাড়ানি পিসি মাসির ছড়া। এখন হয়তো প্রতিদিনই উল্টো ছড়া কাটেন, যা ঘুম যা…। কাজাখিস্তানের উত্তর এলাকায় পাহাড়ি উপত্যকা কালাচি। এলাকাটা একসময় সুভিয়েত ইউনিয়নের আওতায় ছিলো।
তখন এর পাশেই ছিলো তেজষ্ক্রিয় পদার্থ ইউরেনিয়ামের খনি। ইউরেনিয়াম উত্তোলন শুরু হওয়ায় কালাচির পার্শ্ববর্তী শহর ক্র্যাসনগোরকসক ছেড়ে লোকজন চলে যায়। বর্তমানে শহরটি
একটি পরিত্যক্ত প্রেতপুরী। আর কালাচি গ্রামে বাসিন্দারা থেকে গেলেও এরা তন্দ্রায় আচ্ছন্ন। অনেকে ধারণা করছেন এ খনি খাদ থেকে বিকিরণের কারণেই যখন তখন ঘুমে ঢলে পড়ছেন কালাচি গ্রামের বাসিন্দারা। কিন্তু আসল রহস্য এখন পর্যন্ত কেউ উদঘাটন করতে পারেন নি।
কালাচির বাসিন্দা আলসু শেলাডেভা বলেন, খনিখাদ থেকে প্রায়ই মিষ্টি এক ধরনের গন্ধ বেরিয়ে আসে। খনি থেকে বাতাস ও ধুয়া আসে। আরেক বাসিন্দা ইগোর সামুসেনকো বলেন, আমার ছেলেটা সারাদিন টই টই করে ঘুরে। কিন্তু ঘরে ফিরলেই তন্দ্রায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়। ঢলে পড়তে থাকে বিছানায়। কেউ তাকে জাগাতে চাইলে চোখ খোলার চেষ্টা করে। কিন্তু পারে না। তিনি জানান, কালাচি গ্রামটি ঘুমের উপত্যকা নামেই পরিচিত। দিন নেই, রাত নেই হঠাৎ হঠাৎই লোকেরা ঘুমে ঢলে পড়ে। ঘুমের ওপর মোটেও নিয়ন্ত্রণ নেই বাসিন্দাদের।
স্থানীয় বেলকোভা রাশিয়ান সংবাদমাধ্যম রাশিয়ান টুডেকে জানান, ২০১০ সাল থেকে এখানে ঘুম রোগ শুরু হয়। এ সমস্যাটি এর পর আরো দেখা দিতে থাকে।

Post Comment

ল্যাপটপের ব্যাটারির যত্ন নিবেন যেভাবে

ব্যাটারির চার্জ যতক্ষণ থাকার কথা, ততক্ষণ থাকছে না। ব্যাটারি গরম হয়ে যাচ্ছে। ল্যাপটপের ব্যাটারি নিয়ে এমন কথা প্রায়ই শোনা যায়। ব্যাটারির কিছু যত্ন নিলে আর ঠিকঠাক এটি ব্যবহার করলে অনেক সমস্যাই দূর হয়ে যায়।

ব্যাটারির সাধারণ যত্ন
১)পরিবেশগত বাহ্যিক তাপ ব্যাটারির শক্তিকে কমিয়ে দেয়। তাই সরাসরি সূর্যের আলোয় ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন না।
২) পুরোপুরি (ফুল) চার্জ হয়ে গেলে বৈদ্যুতিক সংযোগ থেকে চার্জার খুলে নিয়ে ব্যাটারি থেকে ল্যাপটপ চালান। সব সময় চার্জার যুক্ত করে রাখা ঠিক নয়, এতে অতিমাত্রায় গরম হয়ে ব্যাটারি তার কর্মক্ষমতা হারায়।
৩) চার্জের জন্য ল্যাপটপের আসল চার্জার ব্যবহার করুন।
৪)ল্যাপটপের ভেতরের তাপ যাতে সহজে বাইরে বের হয়ে আসে, এ জন্য বাতাস বেরোনোর রাস্তা পরিষ্কার রাখতে হবে।
৫)পাতলা কাপড়ে তরল পরিষ্কারক এয়ার ভেন্ট এবং ব্যাটারির সেল মুছে নিতে পারেন।
৬)চার্জ প্রায় ৪০ শতাংশ রেখে ব্যাটারি খুলে শুষ্ক ও খোলামেলা জায়গায় রাখলে সেলের মান বাড়ে।

 যা যা করা যাবে না
১)ব্যাটারির চার্জ ১০০% হলে সেটি চার্জ নেওয়া বন্ধ করে সরাসরি বিদ্যুৎ থেকে শক্তি নিয়ে চলতে থাকে। ব্যাটারিতে বাড়তি চার্জ দেওয়া যাবে না।
২) চার্জ হচ্ছে এমন অবস্থায় কখনোই গেমস খেলা বা বেশি শক্তি লাগে এমন কোনো কাজ করবেন না।
৩)এক্সটারনাল যন্ত্রাংশ বেশি পরিমাণে বিদ্যুৎশক্তি অপচয় করে থাকে। বহনযোগ্য হার্ডডিস্ক থেকে সরাসরি ফাইল না খুলে কপি করে তারপর কাজ করুন।
৪)স্ক্রিন সেভার বেশি চার্জ খরচ করে। তাই এটি বন্ধ রাখুন।
৫) ল্যাপটপের সিডি বা ডিভিডি ড্রাইভে অযথা কোনো ডিস্ক রাখলে ডিস্ক ঘোরার সময় চার্জ খরচ হয় বেশি।
৬) গ্রীষ্মকালে গাড়িতে ল্যাপটপ চালালে অতিরিক্ত গরমে ব্যাটারি ক্ষতিগ্রস্ত হয়; তাই এটি করা যাবে না।

সবাই কে ধন্যবাদ। 
 

Post Comment

ত্রপার হারিয়ে যাওয়ার গল্প

- আচ্ছা শুভ্র, তুমি কি আমি ছাড়া আর কোনো মেয়ের সাথে কথা বলো?
- আরেহ না, পাগল নাকি! কেন বলোতো?
- না এমনিই, বলো না প্লিজ
- তুমি থাকতে কেন আমি অন্যের পেছনে টাইম ওয়েস্ট করবো বলো তো? আমার কি খেয়ে আর কাজ নাই
- কিন্তু আমার কেন মনে হয় যে তুমি আমার কাছে কিছু লুকোচ্ছ?
- ত্রপা,এটা তুমার ভুল। তুমি তো আমাকে অনেক ভালোবাস তাই এইসব মনে হচ্ছে গো
- আমাকে ছুঁয়ে বলো,আমার কসম?
- এইযে তোমাকে ছুয়ে বললাম....তুমি আমাকে বিশ্বাস করোনা?
- আমার নিজের থেকেও বেশি বিশ্বাস করি কিন্তু তাও জানিনা কেনো তোমাকে হারানোর এতো ভয় হয়!তুমি আমাকে ভুল বুঝনা প্লিজ
- হুম অনেক হয়েছে,এখন ঘুমোবে চলো।.....এটা মুখে বললেও মনে মনে শুভ্র ভাবলো ত্রপাকে বিয়ে করে নিজেই বুঝি নিজের বিপদ বাড়ালো-আমার জন্য মেয়েরা পাগল হবে,কথা বলতে চাইবে তাতে তোর কি?তুই তো তোর জায়গাতেই আছিস,নাকি!-ও এইসব ভাবছে আর ওইদিকে ত্রপা পরম শান্তি আর বিশ্বাসে ওর বুকে মাথা রেখেছে!!!

Post Comment

শনিবার, ২৮ মার্চ, ২০১৫

নামজাদা বলিউড তারকাদের মজার যত আকর্ষণ ও দুর্বলতা



বলিউডের তারকা মানেই ঝাঁ চকচকে গ্লামার ও স্টাইল। তারা যা করেন, সেটাই যেন খবর। তাঁদের চলাফেরা, খাওয়া দাওয়া, পোশাক আশাক সবই যেন ভক্তদের জন্য অনুকরণীয়। অবশ্য তারাও মানুষ। আপনার-আমার মত তাঁদেরও আছে বিশেষ কিছু জিনিসের প্রতি আকর্ষণ, বিশেষ কিছু বস্তুর প্রতি ভালোবাসা। তারাও শখ করে এটা ওটা জমিয়ে থাকেন ঠিক আমাদের মতই। জানতে চান প্রিয় বলিউড তারকাদের মজার যত আকর্ষণ সম্পর্কে? তাহলে আপনার জন্যই এই ফিচার। তালিকায় আছেন বাদশা শাহরুখ থেকে শুরু করে প্রিয়াংকা চোপড়া, সানি লিওন, সালমান খান, কারিনা কাপুর সহ অনেকেই। 
(১) আমিশা প্যাটেল
 অনেক মেয়েই ব্যাগ কিনতে পছন্দ করেন। কিন্তু তাদের তুলনায় অভিনেত্রী আমিশা প্যাটেলের ব্যাগের আগ্রহটা একটু বেশি বলেই জানা যায়। আর এই অভিনেত্রীর সংগ্রহে রয়েছে বহু মূল্যবান ব্র্যান্ডের ব্যাগ। এছাড়া জানা যায়, তিনি সপ্তাহে একবার করে তার ব্যাগগুলো পরিষ্কার করেন। 

Post Comment

শাহরুখের ৫টি রোমান্টিক টিপস


দুই দশকের চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারে ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’, ‘দিল তো পাগল হ্যায়’, ‘কুচ কুচ হোতা হ্যায়’, ‘কাল হো না হো’সহ অনেক রোমান্টিক ছবিতে কাজ করেছেন শাহরুখ খান। বাস্তব জীবনেও অনেক বেশি রোমান্টিক তিনি। ১৯৯১ সালে বিয়ের পর নির্ঝঞ্জাট কাটছে তার সংসার।
সম্প্রতি রাজধানীতে একটি অনুষ্ঠানে শাহরুখ রোমান্সের ব্যাপারে কিছু মূল্যবান উপদেশ দিয়েছেন। শাহরুখের উপদেশ গুলো হলো-
১. কথা, কাজ কিংবা সাহসের দিক দিয়ে একজন নারীকে অসম্মান করবেন না।
২. ছোট খাট বিষয়ের প্রতি খেয়াল রাখা। যেমন সম্মান দেখিয়ে নারীদের দরজা খুলে দেয়া এবং বসার সময় তারা বসার আগে না বসা।
৩. নারীদের সঙ্গে ভদ্র আচরণ করতে শিখুন।
৪. আমি কখনই কোনো নারীকে অপমান করিনি। নারীদের সঙ্গে আক্রমণাত্মক আচরণ করবেন না এমনকি তার সামনেও না।
৫. সেই সত্যিকারের পুরুষ যে তার নারীত্ব বুঝতে পারে। আমি আমার নারীত্বের স্পর্শেই নিজের পুরুষত্বকে খুঁজে পাই।
সুত্রঃ ইন্টারনেট 

Post Comment

শাহরুখের ব্যাপারে যে তথ্য গুলো চমকে দেবে ভক্তদের!

বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানকে চেনেনা এমন মানুষ খুব কম আছে। কিন্তু শাহরুখের সব বিষয় কি আর ভক্তরা জানেন! সাধারণ মানুষের মতো তারকাদেরও রয়েছে সুখ-দুঃখ, শখ, ভালোলাগা। শাহরুখের অজানা কয়েকটি বিষয় এখানে তুলে ধরা হলো যা নিমিষেই চমকে দেবে ভক্তদের।
১. ক্যারিয়ারের শুরুতে দরিয়াগঞ্জে একটি রেস্টুরেন্টের ব্যবসা শুরু করেছিলেন শাহরুখ খান। কিন্তু সফল হননি। পরবর্তীতে তিনি মিডিয়ায় আসেন এবং তার বেতন ছিল মাত্র ৫০ রুপি।
২. বলিউডে বিবেক ছিলেন শাহরুখের পরামর্শদাতা। মুম্বাইয়ে এসে শাহরুখের থাকার জায়গা পর্যন্ত ছিলনা। তখন তিনি বিবেকের সাথে থাকতেন।
৩. বলিউডে এসে শাহরুখ প্রথমে তার নেতিবাচক চরিত্রে অভিনয়ের জন্য প্রশংসা পান। সবাই তাকে তখন ভিলেন চরিত্রেই অভিনয়ের উৎসাহ দিয়েছিলেন। কিন্তু পরে রোমান্টিক ছবি দিয়ে তিনি দর্শকের হৃদয়ের সত্যিকারের নায়ক হতে পেরেছিলেন।

Post Comment

অভিনেত্রী হতে চায় শাহরুখের মেয়ে সুহানা

অভিনেত্রী হতে চায় বলিউড সুপারস্টার শাহরুখের মেয়ে সুহানা খান। বর্তমানে ধীরুবাই আম্বানি হাই স্কুলে পড়ছে সুহানা। পড়াশুনার পাশাপাশি ফুটবল খেলায়ও দক্ষ সে। স্কুলের ফুটবল টিমের নেতৃত্বও দিচ্ছে সুহানা। সম্প্রতি অনুর্ধ্ব ১৪ বছর বয়সী মেয়েদের ফুটবল টুর্নামেন্টে শিরোপাও জিতেছে সুহানার দল। জয়ের পর দেয়া সাক্ষাৎকারে সুহানা জানায় ফুটবলার নয়, অভিনেত্রী হতে চায় সে।
সাক্ষাৎকারে ১৩ বছর বয়সী সুহানা জানায়, “আমি বাবার দেখানো পথেই হাঁটতে চাই এবং অভিনয়কেই পেশা হিসেবে নিতে চাই। এ ব্যাপারে আমি বাবার সঙ্গে আলোচনাও করেছি। বাবা চায় আমি অভিনয় এবং ভারতীয় ও আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র নিয়ে পড়াশুনা করি। স্কুল শেষ করার পর অভিনয় শিখতে আমি বিদেশ যাবো, সম্ভবত আমেরিকায় এবং একদিন বাবার মতোই হবো।”
এর আগে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে শাহরুখও জানিয়েছেন, মেয়ে বড় হয়ে অভিনেত্রী হবে এটাই তার চাওয়া। তিনি বলেন, “আশা করি বড় হয়ে অভিনেত্রী হবে সুহানা। আমি তাকে বড় পর্দায় দেখতে চাই। আমি আমার মেয়েকে নিয়ে গর্বিত। তাকে অভিনেত্রী হিসেবেই দেখতে চাই আমি।”
সুত্রঃ ইন্টারনেট 

Post Comment

চিরচেনা কাজলকে চিনুন নতুন রূপে, জেনে নিন ১৬টি অজানা কথা

তার অভিনয় আপনাকে আন্দোলিত করে। তার চোখের জলের ছোঁয়া যেন লাগে আপনার চোখেও। হাজারো নারী হতে চেয়েছেন তার মতো আবার হাজারো পুরুষের হৃদয়ের রানীর আখ্যাও পেয়েছেন তিনি। কদিন আগেই পার হলো বলিউডের ‘বাবলি গার্ল’ খেতাব পাওয়া প্রিয়দর্শিনী অভিনেত্রী কাজলের ৪০তম জন্মবার্ষিকী। আসুন, আজ জানি আপনার প্রিয় সেই অভিনেত্রীর অজানা কিছু কথা।
(১) কাজল বলিউডের এক সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী তানুযা এবং পরিচালক শমু মুখারজির সন্তান। শুধু তাই নয়, বলিউডের অনেক নামজাদা অভিনেতা অভিনেত্রী যেমন রানী মুখারজি, নুতান, মনিষ বেহল এবং আয়ান মুখারজি এই অভিনেত্রীর কাজিন।

Post Comment

আমার বেতন ছিলো মাত্র ৫০রুপি: শাহরুখ

ভারতীয় সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে যে ক'জন প্রভাবশালী অভিনেতা নিজের দক্ষতা আর নৈপুণ্যে স্বরাজ করে চলেছেন, তাদের মধ্যে শাহরুখ খান অন্যতম একজন। বলিউডের বাদশাহ নামেই তার খ্যাতি এখন। শাহরুখ অভিনীত ছবি মানেই বক্স অফিস তোলপাড়, বিলিয়ন বিলিয়ন রুপির ছড়াছড়ি। অথচ এই তারকারই প্রথম উপার্জন ছিলো মাত্র পঞ্চাশ রুপি, আর কাজ করতেন সিনেমা হলের টিকেট বিক্রেতা হিসেবে! ভাবা যায়!
হ্যাঁ, বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খান এখন বিলিয়ন বিলিয়ন রুপি অর্জন করলেও তার প্রথম বেতন ছিলো মাত্র ৫০ রুপি। 'ইন্ডিয়া পৌঁছেগা সবছে শানা কৌন?' নামের গ্র্যান্ড ফিনালের অনুষ্ঠানে এমনসব কথা জানিয়েই উপস্থিত সবাইকে চমকে দিলেন! শাহরুখ তার জীবনের প্রথম চাকরি ও উপার্জনের কথা বলতে গিয়ে বলেন, আমি জীবনে প্রথম চাকরি নেই একটি সিনেমা হলে, যেখানে আমি টিকেট বিক্রি করতাম। আর সেখান থেকেই প্রথম বেতন পেয়েছিলাম ৫০ রুপি'!
অনুষ্ঠানে যখন নিজের সম্পর্কে শাহরুখ এসব বলছিলেন, তখন মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে দর্শক শুনছিলো তার জীবনের প্রথম দিককার এসব কথা। শাহরুখ দর্শকদের আরো একটি স্বপ্ন পূরণের কথা শুনিয়ে ছিলেন, শুনিয়েছিলেন আগ্রার তাজমহল দেখার অ্যাডভাঞ্চারাস কাহিনী।
উল্লেখ্য, ইন্ডিয়ার জনপ্রিয় ওই টিভি অনুষ্ঠানটির ফাইনাল এপিসোড প্রচারিত হয় গত ২৭ মার্চ।
সুত্রঃ ইন্টারনেট 

Post Comment

প্রথম ছবিতে দয়া করে সুযোগ দেয়া হয় শাহরুখ খানকে

বলিউডের বাদশা শাহরুখ খান বলিউডে অফিশিয়ালি পা রেখেছিলেন তাঁর প্রথম ছবি ‘দিওয়ানা’ দিয়ে। এরপর ২২ বছর ধরে রাজত্ব করছেন বলিউডে। কিন্তু এখনো নাকি ‘দিওয়ানা’ ছবিটা দেখেননি তিনি। কিং খান তাঁর ট্যুটার অ্যাকাউন্টে জানিয়েছে এ কথা। এমনকি তিনি এ-ও জানিয়েছে, তিনি ঠিক করেছেন তাঁর প্রথম ও শেষ কাজ তিনি দেখবেন না। দিওয়ানা ছবিটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৯২ সালের ২৫ জুন।
ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন রাজ কানওয়ার। ছবিতে শাহরুখের সঙ্গে ছিলেন দিব্যা ভারতি ও ঋিষি কাপুর। এই ছবির শুরু থেকেই ছিল বিভিন্ন গল্প। এই ছবির জন্য শাহরুখ পরিচালকের প্রথম পছন্দ একেবারেই ছিলেননা। শাহরুখের আগে এই ছবির অফার গিয়েছিলে আরমান কোহলির কাছে। আরমান না করে দেওয়ার পরই শাহরুখকে এক প্রকার দয়া করেই ছবিতে নিয়েছিলেন পরিচালক। যদিও এই ছবিতে কাজ করার খুব একটা ইচ্ছা শাহরুখেরও ছিল না। কিন্তু তখন তিনি নতুন তাই মেনে নিয়ে ছিলেন পরিচালকের খামখেয়ালিপনা। ছবিতে প্রধান চরিত্র না থাকলেও এই ছবিই শাহরুখের জীবন একেবারেই বদলে দেয়। এরপর একের পর এক ছবি নিজের ঝুলিতে ভরে পরিচালকের সেই দয়ার পাত্র হয়ে উঠলেন আজকের বলিউডের বাদশা।

Post Comment

একটা নীল আকাশ, চার রঙা মেঘ

১।
রুমটা একদম অন্ধকার। চারপাশ মশা আর হাবিজাবি লক্কর-ঝক্কর জিনিসে ভর্তি। হলের স্টোররুম তো, তাই। টিউবলাইট যদিও একটা আছে কিন্তু তা জ্বালাবার কোন চান্স নেই। ছেলেগুলো পিয়াল আর দিপুকে ধাক্কা মেরে ফেলে যাবার সময় সুইচবোর্ডের কাটআউটসুদ্ধ খুলে নিয়ে গেছে। ইচ্ছামত চড় থাপ্পড় ঘুষি দিয়েও তৃপ্তি মেটে নাই, আবার এই অসহ্য টর্চারিং। ফলাফল, শীত শীত গুমোট অন্ধকারে বসে আপাতত ঠাস-ঠুস মশা মারা। দিপু ঠিক তাইই করতেছে, আর মাঝে মাঝে কি যেন গুনগুনায়। পিয়াল চুপচাপ। ওর নিচের ঠোঁট অনেকখানি কেটে গেছে, রক্ত জমাট। টের পায় কয়েকটা মশা বসছে রক্তের উপর। দিপুর কি অবস্থা জিজ্ঞেস করেনি। ঠোঁট একটু নাড়ালেই কাটা জায়গায় জ্বলে। ডানহাতের পাতা হালকা কাপতেছে, সম্ভবত অনেকগুলো মশা একসাথে কামড় বসানোর কারণে। দিপুর হঠাৎ কাশি ওঠে, জোরে জোরে দম লাগিয়ে কাশে। গলা উগড়ে কাশে আর থু ফেলে। পিয়ালের ধারণা, ঐ থু এর মধ্যে রক্তের ফ্যানাই বেশি।
শীতের রাত; একটু একটু করে সময়ের কাটা বেড়ে চলছে। পাশের রুমে ছেলেগুলোর উত্তেজিত গালিগালাজ শোনা যায়। ঠান্ডা দেয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে নর্মাল বসে থাকে পিয়াল, দিপু। কিছুক্ষন পর অথবা ভোর হবার আগেই ওদের মেরে ফেলা হবে, এটা ওরা ভালমতই জানে। হলশাখার সাধারণ সম্পাদক রাতুল ভাইকে ফোন দেয়া হয়েছে, সে এলেই ডিসিশন। কাজ শেষে তারপর ওদের লাশদুটো হয়ত ফেলে দিয়ে আসবে ভার্সিটির একদম পিছনের কোন এক চিপায়। কিংবা আসলামের লাশের মত পুরো উধাও করে নাটকীয় প্রতিবাদ সভা সাজিয়ে চিল্লিয়ে চিল্লিয়ে দোষ দেবে বিরোধী পক্ষের। যেটা ইচ্ছা করতে পারে। এদেশে এসবের নামই তো পলিটিক্স; পলিটিক্সের শিল্প।
দিপু মশা মারার একফাকে খেকিয়ে ওঠে, "ধুর! মেজাজ গরম লাগতাছে! ঐ পিয়াল, তোর কি মনেহয়? আমগো ডিরেক্ট খতম নাকি হাড্ডিগুড্ডি ভাইঙ্গা গলায় ঝুলাবে, হুম?"
- তোর বাচঁতে ইচ্ছা করতেছে, নারে দিপু?

Post Comment

শুক্রবার, ২৭ মার্চ, ২০১৫

হেনাবু

পৃথিবী.....
আহ!
আলো,বাতাস।
সবুজ গাছপালা।
পাহাড়,চর।
বৃষ্টি, কুয়াশা,ঝড়!
আরও কত রূপ!
আহ,পৃথিবী!
পিলপিলিয়ে হেঁটে বেড়ানো মানুষ। বিড়বিড় করা খেয়ালী কবি! আনমনা প্রেমিক প্রেমিকা!
একটা সময় আমার নিজের ও প্রেম করার স্বপ্ন ছিল। ভাবতাম,খুব আপন একটা ভালবাসার মানুষ থাকবে। বেশ কিছু পাগলী পাগলী স্বপ্ন থাকবে। তাতে মায়া থাকবে। অভিমানী কান্না থাকবে! ভুল ছিলাম কি? চাওয়াটা ও কি বেশী ছিল?
অথচ,এই পৃথিবীর ই একটা কোণে আমার জন্ম। মায়ের মত মায়াবতী কোন দেশে। সবাই আদর করে ডাকে,বাংলাদেশ!
আমি জানতাম,পূর্ব পাকিস্তান.......!
অর্জুনতলা। নোয়াখালীর ছোট্ট একটা গ্রাম! শান্তির নীড়। যেন স্বর্গ থেকে তুলে আনা হয়েছে একে। এ গ্রামেই আমার জন্ম! আবছা মনে পড়ে,মায়ের ফর্সা ক্লান্ত মুখটা। ঘামে ভেজা হাসি। আমি অবাক হয়ে ভাবতাম,এত্তো মায়া! কারো হয়? আচ্ছা, মা কি এখনও বেঁচে আছেন? এপাশ ওপাশ তাকিয়ে,আগের মত আমাকে খোঁজেন?
আর রুনু? ও কতটুকু হয়েছে? তার হেনাবুর কথা সে মনে রেখেছে তো? বাবু ফিরেছিল তো? নাকী.......
কতগুলো দিন পেরিয়ে গেল! অথচ মনে হয়,এইতো সেদিন ও এই গ্রামের প্রতিটা অলিগলি চষে ফিরেছি আমি! মাঠের পর মাঠ,সরিষাক্ষেত সব ছুঁয়ে দৌড়েছি। খাল-পুকুর দাপিয়ে বেড়িয়েছি। পাকা কাঁচা ফলের নামকরা তস্কর হয়েছি!
স্মৃতিগুলো কত স্পষ্ট!
কত জীবন্ত!
মনে হচ্ছে কান পাতলে এখনও শুনতে পাব,রুহুল চাচার চীৎকার। রাগে উনি ক্ষেপা ষাড়ের মতই চেঁচাতেন। মায়ের কাছে এসে তার সে কি নালিশ! হাত পা নেড়ে রাগী সব অভিযোগ!
"ভাবী,আন্নের ডাকাইত মাইয়া আঁর হুরা গাছ সাফ করি দিসে! ডাক দিতাম গেছি,হেতি কানেও তুলে ন! ব্যবস্তা নেন কইলাম। বিয়া দিয়া দেন! নইলে,আরও কত আকাম কইরব আল্লা মালুম!"

Post Comment

বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০১৫

জেনে নিন চুইংগামের মারাত্মক কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

বিরক্তি কাটাতে কিংবা একটু আনমনে কাজ করতে গেলে অনেকেই চুইংগাম চিবুতে থাকেন। অনেকের কাছে এটি সময় কাটানোর একধরণের সুস্বাদু উপাদান। কিন্তু আপনি জানেন কি এই চুইংগামের রয়েছে মারাত্মক কিছু স্বাস্থ্যহানিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া? অনেকেই এই বিষয়টি জানেন না। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক।

১) চুইংগাম আপনাকে জাংক ফুড খেতে বাধ্য করে

চুইংগাম আপনার খাওয়ার আগ্রহ কমিয়ে দেয়। ফলে অসময়ে আপনি জাংক ফুডের দিকেই হাত বাড়ান। গবেষণায় দেখা যায় যারা নিয়মিত চুইংগাম চিবোন তারা অন্যান্যদের তুলনায় বেশি জাংক ফুড খাওয়ায় অভ্যস্ত থাকেন।

২) টেম্পোরোমেন্ডিবুলার জয়েন্ট ডিজঅর্ডারের সমস্যা দেখা দেয়

অতিরিক্ত চুইংগাম চিবোনোর ফলে চোয়ালের পেশি অনিয়ন্ত্রিত হয়ে যায়। এতে করে চোয়ালে তীক্ষ্ণ ব্যথা অনুভূত হয়। এর লক্ষণ প্রকাশ পায় অতিরিক্ত মাথাব্যথা, কান এবং দাঁত ব্যথার মাধ্যমে।

৩) গ্যাস্ট্রোটেস্টিনাল সমস্যা

যখন চুইংগাম চিবোনো হয় তখন অনেকটা বাতাস আমাদের পেটে চলে যায় যার কারণে হজম প্রক্রিয়াটিতে নানা সমস্যা দেখা দেয়। এতে তলপেটে ব্যথার সৃষ্টিও হয়। এছাড়াও মুখ কিছু নিয়ে চিবোনোর মাধ্যমে দেহে সিগন্যাল চলে যায় যে পেটে খাবার যাবে। তখন পাকস্থলীতে খাবার হজমের জন্য অ্যাসিড নির্গত হয় যা পাকস্থলীতেই রয়ে যায়। এতে করেও নানা সমস্যা দেখা দেয়।

৪) দাঁতের ক্ষয়

চিনিযুক্ত চুইংগাম চিবোনো দাঁতের জন্য ক্ষতিকর তা সকলেই জানেন। কিন্তু আপনি যদি চিনি ছাড়া চুইংগামকে স্বাস্থ্যকর ভাবেন তাহলে ভুল করবেন। কারণ চিনি ছাড়া চুইংগামে থাকা নানা ফ্লেভারের অ্যাসিডিক উপাদান যা দাঁতের আরও বেশি ক্ষতি করে।
সূত্রঃ articles.mercola.com

Post Comment

ইন্টারনেট ব্যবহারে ভারত-পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিউ রিসার্চ সেন্টারের সর্বশেষ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশ ইন্টারনেট ব্যবহারে প্রতিবেশি দেশ ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। বিশ্বের উদীয়মান ও উন্নয়নশীল ৩২টি দেশের ইন্টারনেট ও মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের ওপর পরিচালিত এ জরিপ গত ১৯ মার্চ প্রকাশিত হয়। এসব দেশের প্রাপ্তবয়স্ক ৩৬ হাজার ৬১৯ জন ইন্টারনেট ও মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। জরিপে বাংলাদেশের এক হাজার মানুষের মতামতঅ স্থান পেয়েছে।
পিউ রিসার্চের জরিপে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের ৫৯ শতাংশ ইন্টারনেট গ্রাহক প্রতিদিন অন্তত একবার ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। এদিক থেকে ভারতের (৫৪ শতাংশ) চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ। এদিকে বাংলাদেশের ৭৬ শতাংশ মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন। অর্থাৎ ২৪ শতাংশ মানুষের কোনো মোবাইল ফোন নেই। মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের মাত্র ৬ শতাংশের নিজস্ব স্মার্টফোন আছে। আবার দেশের ১১ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে কিংবা তাদের স্মার্টফোন আছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে আছে পাকিস্তান (৮ শতাংশ)।
কেন ইন্টারনেট ব্যবহার করেন—এমন প্রশ্নের জবাবে উত্তরদাতাদের ৬৯ শতাংশ পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ, ৫৬ শতাংশ রাজনৈতিক খবরাখবর এবং ২৬ শতাংশ সরকারি সেবার তথ্য জানতে এটি ব্যবহার করেন বলে জানান। জরিপ বলছে, ৬২ শতাংশ ব্যবহারকারী চাকরি খুঁজতে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। এ ক্ষেত্রেও ভারতের (৫৫ শতাংশ) চেয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে। বাংলাদেশের প্রাপ্তবয়স্ক ইন্টারনেট গ্রাহকদের ৭৬ শতাংশই সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে। এ ক্ষেত্রেও ভারতের (৬৫ শতাংশ) চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। সবচেয়ে বেশি সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করেন ফিলিপাইনের মানুষ, ৯৩ শতাংশ। শিক্ষা, ব্যক্তিগত সম্পর্ক, অর্থনীতি, রাজনীতি ও নৈতিকতা—এ পাঁচ ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহার কেমন প্রভাব ফেলে—জানতে চাওয়া হয়েছিল জরিপে অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের কাছে। এ ক্ষেত্রে দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের ৫৬ শতাংশ শিক্ষায়, ৪৮ শতাংশ ব্যক্তিগত সম্পর্কে, ৫০ শতাংশ অর্থনীতিতে, ৩৮ শতাংশ রাজনীতিতে এবং ২৯ শতাংশ নৈতিকতায় ইন্টারনেট ভূমিকা রাখতে পারে বলে মত দেন।
পিউ রিসার্চ বলছে, বাংলাদেশের মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর ৬৫ শতাংশই মোবাইল ফোনে ছবি তোলা কিংবা ভিডিও ধারণ করে থাকেন। ভেনেজুয়েলা এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে (৭৫ শতাংশ)। বিভিন্ন দেশের মানুষ খুদে বার্তা (এসএমএস) পাঠানো কিংবা চ্যাট করার ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন বেশি ব্যবহার করলেও বাংলাদেশে এ হার কম (৬৭ শতাংশ)। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে ফিলিপাইন (৯৮ শতাংশ)। জরিপ বলছে, দেশের ৬ শতাংশ মানুষের নিজের স্মার্টফোন আছে। বাংলাদেশের চেয়েও পিছিয়ে আছে পাকিস্তান (৪ শতাংশ) ও উগান্ডা (৫ শতাংশ)। উদীয়মান দেশগুলোর মধ্যে বেশি নিজস্ব স্মার্টফোন ব্যবহার করে চিলির মানুষ, ৫৮ শতাংশ। আবার বাংলাদেশের ৭৬ শতাংশ মানুষের যেখানে নিজস্বমোবাইল ফোন আছে, সেখানে পাকিস্তানের ৪৭ শতাংশ মানুষের নিজের মোবাইল ফোন আছে।
পিউ রিসার্চ এর তথ্যমতে দেশে মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট বেশি ব্যবহার করেন ১৮-৩৫ বছর বয়সী ব্যক্তিরা। এ হার ১৫ শতাংশ। এর বেশি বয়সী গ্রাহক ৬ শতাংশ। ঘরে বসে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন মাত্র ৮ শতাংশ মানুষ। মাধ্যমিকের চেয়ে বেশি পড়াশোনা করেছেন, এমন মানুষই বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, ২৪ শতাংশ। এর চেয়ে কম পড়াশোনা করেছেন কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহার করেন এমন মানুষ ৫ শতাংশ। ইংরেজি বলতে ও লিখতে পারেন এমন ১৭ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। আর ইংরেজি না জানার পরও ৫ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) হিসাবে, দেশে ৪ কোটি ২৭ লাখ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে। অন্যদিকে ১২ কোটি ১৮ লাখ মানুষের মোবাইল ফোন সংযোগ রয়েছে। আর মোবাইল ফোন ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের হিসাবে, দেশে প্রায় ৬০ লাখ মানুষ স্মার্টফোন ব্যবহার করেন। প্রসঙ্গত, গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিউ রিসার্চ সেন্টারের এ সংক্রান্ত সম্পূর্ণ প্রতিবেদন দেখা যাবে http://goo.gl/PFPc9B এই ঠিকানায়।

Post Comment

যা ভালো পারেন তাই করুন, সফল হবেন

বিশ্বের খ্যাতিমান ব্যবসা-সংশ্লিষ্ট পরামর্শ দাতা স্টিভ টোবাক। অন্টারপ্রিনিয়ার ডটকমে প্রকাশিত এক লেখায় তিনি জানাচ্ছেন ব্যবসা ক্ষেত্রে তার কয়েক বছরের অভিজ্ঞতা এবং সফল ব্যক্তিদের সফলতার কারণ। চলুন পাঠক, টোবাকের লেখা থেকে জেনে নিই কী করে সফল হওয়া যাবে ব্যবসাক্ষেত্রে।
টোবাক আমাদের জানাচ্ছেন, কঠোর পরিশ্রমের সঙ্গে দক্ষতা-প্রতিভা আর জ্ঞানের সমন্বয় করেই সফলতা পেয়েছেন উদ্যোক্তারা। সফলদের প্রত্যেকের মধ্যেই যে সাধারণ ঐক্যটি রয়েছে তা হচ্ছে তারা প্রত্যেকেই একটি নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে কাজ করেন, যে বিষয়টিতে তারা সবচাইতে ভাল। পন্যের মান উন্নয়ন, বাজারজাতকরণ, অর্থব্যবস্থা অথবা অন্য যেকোন একটি নির্দিষ্ট বিষয় যেটিতে তার সবচাইতে বেশি ভাল সেটি নিয়েই কাজ করেন। আপনি যদি সফল উদ্যোক্তাদের দিকে তাকান তাহলেও এ বিষয়টিই দেখতে পাবেন।
ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ একজন প্রোগ্রামার তেমন গুগলের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার ল্যারি পেজ ও এমনকি বিল গেটস ও এভাবেই সফল হয়েছেন। হোল ফুডের প্রতিষ্ঠাতা সিইও জন মার্কি সবসময়ই খাদ্যের ব্যবসাতেই রয়েছেন। কারন তিনি এটিতেই সবচাইতে ভাল।
টোবাক জানান, তিনি প্রকৌশলী হিসেবে পেশা শুরু করলেও পরে তা পরিবর্তন করে বাজারজাতকরণের কাজ শুরু করেন। তিনি এখন ব্যবসায়িক পরামর্শদাতা হিসেবে কাজ করলেও বিষয়টি মার্কেটিং সংশ্লিষ্ট এবং সেটিই তিনি সবচে ভাল পারেন। ‘অনেকে একটা কাজ শুরু করেন এবং সারা জীবন সেটিই করে যান কিন্তু সফল ব্যক্তিরা তাদের মধ্যকার ভাল দিকটি খুঁজে পান এবং এটিতেই কাজ করতে থাকেন। আমাদের পেশাজীবনের মোড় ঘোড়ানোর জন্য এটাই মূল বিষয়। আমার বেলায় যে বিষয়টি সত্যি হয়েছে এবং আমি যাদের সাথে কথা বলেছি তাদের মধ্যে যে বিষয়টি দেখতে পেয়েছি সেটি হচ্ছে অনেকেই শুরুর পর বুঝতে পেরেছেন এ বিষয়টিতে তারা সবচাইতে ভাল।’ লেখায় এমনটাই বলেন তিনি।
টোবাকের মতে, নিজের মধ্যকার সুপ্ত প্রতিভা খুঁজে পাওয়ার পর সফলরা বিষয়টিকে প্রতিষ্ঠার জন্য বেশ সময় ব্যয় করেন এবং কোথায় বিষয়টির সফল প্রতিফলন ঘটানো সম্ভব সেটা খুঁজে বেড়ান। তারা খুঁজে পাওয়ার আগ পর্যন্ত খুঁজতে থাকেন। তাদের প্রেরণা, দৃষ্টি, নিয়মানুবর্তিতা এবং নীতির প্রতি লক্ষ্য রেখেই তারা এ খোঁজ চালান।
আপনার খোঁজের সময় আপনার মধ্যে মধ্যে যদি উপরোক্ত গুন গুলো থেকে থাকে তবে আপনি যা খুঁজছেন তা অবশ্যই পাবেন হোক তা খুব তাড়াতাড়ি কিংবা দেরিতে। আর যদি গুন গুলো না থেকে থাকে তবে আপনি সফলতার চূড়ান্ত শিখরে পৌঁছাতে পারবেন না; অন্তত ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে এ কথাটি বলা যেতেই পারে।
সফল হতে হবে এর মানে এই নয় যে আপনাকে সারাক্ষণই টাকার কথা চিন্তা করতে হবে বরং এরমানে হচ্ছে আপনাকে খুঁজে নিতে হবে আপনি কোন বিষয়টিতে সবচাইতে বেশি ভাল।
সর্বশেষ একটা কথা মনে রাখুন; সফল ব্যক্তিরা যদি নিজেদের সুপ্ত প্রতিভার খোঁজ জেনে তা নিয়ে কাজ না করতো, যদি সময়ের সঠিক ব্যবহার না করতো; তবে আজ হয়তো মাইক্রোসফট, অ্যাপল, গুগল কিংবা ফেসবুক প্রতিষ্ঠা হতো না।
অন্টারপ্রিনিয়ার ডটকমে লেখাটি লিখেন বিশ্ব বিখ্যাত কলামিস্ট এবং ব্যবসা সংশ্লিষ্ট পরামর্শ দাতা স্টিভ টোবাক

Post Comment

ওজন একেবারেই কম? তাহলে খাদ্য তালিকায় রাখুন এই ১৫ টি খাবার

বেশীরভাগ মানুষই নিজের ওজন কমানো নিয়ে সমস্যায় পড়ে থাকেন। কিন্তু ওজন বাড়াতে চাওয়া মানুষের সংখ্যা কিন্তু নেহায়েত কম নয়। কারণ এমন অনেকেই আছেন যারা কম ওজনের জন্য নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন। এবং ওজন বাড়াতে চেয়েও পারছেন না। অনেকের ধারণা অস্বাস্থ্যকর এবং ফ্যাটি খাবার খেলেই ওজন বেড়ে যায়। হ্যাঁ, ওজন ঠিকই বাড়ে কিন্তু তা স্বাস্থ্যকর ওজন নয় একেবারেই। এর চাইতে বরং কম ওজন থাকাই ভালো। কিন্তু যদি স্বাস্থ্যকর উপায়ে মাংসপেশির গঠন সুদৃঢ় করে ওজন বাড়িয়ে নিতে চান তাহলে অবশ্যই খাদ্য তালিকায় রাখবেন এই ১৫ টি খাবার। ওজন বাড়বে কিন্তু তা হবে নিয়ন্ত্রিত এবং স্বাস্থ্যকর উপায়ে।

১) ডিম

ডিমে রয়েছে প্রচুর প্রোটিন এবং এ, ডি ও ই ভিটামিন। ডিমের কুসুমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে। সুতরাং খাদ্য তালিকায় রাখুন ডিম।

২) মাছ ও মাছের তেল

দৈনিক ৯০০ মিলিগ্রাম মাছের তেল খান। মাছের তেল আলাদা করে না খেলে মাছ খান এতেও অনেকটা উপকার হবে। কারণ মাছের তেল ও মাছ ওজন বাড়ায় নিয়ন্ত্রিত উপায়ে যা দেহে ফ্যাট না জমিয়ে মাংসপেশি বৃদ্ধি করে।

৩) দই

অতিরিক্ত চিনি এবং ফ্লেভার দেয়া দই নয়, অর্গানিক দই খান নিয়মিত। এতে করে দইয়ের ভালো ব্যাকটেরিয়া দেহের গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টিনাল স্বাস্থ্য ভালো করবে এবং মাংসপেশি উন্নত করতে সহায়তা করবে।

৪) তিল বীজ

ফাইবার, প্রোটিন এবং ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের উৎস তিল বীজ স্বাস্থ্যের জন্য ভালো এবং সেইসাথে মাংসপেশি গঠনেও সহায়তা করে। এতে ওজন বাড়ে।

৫) বাদাম

স্বাস্থ্য বৃদ্ধির জন্য বাদাম রাখুন খাদ্যতালিকায়। বাদামে রয়েছে পলিআনস্যচুরেটেড ফ্যাট যা আপনার স্বাস্থ্য বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

৬) বাটার ও পিনাট বাটার

প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণ বাটার রাখুন খাদ্য তালিকায়। এই স্নেহ জাতীয় খাবার খুব দ্রুতই ওজন বাড়াবে। তবে প্রচুর পরিমাণ মাখন আবার আপনার হার্টে সমস্যা করতে পারে তাই খুব বেশি মাখন খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। আবার সকালের নাস্তায় পাউরুটিতে পুরু করে মাখিয়ে নিতে পারেন পিনাট বাটার। ১ টেবিল চামচ পিনাট বাটারে থাকে প্রায় ১৯২ ক্যালরি যা ওজন বাড়াতে সহায়তা করবে।

৭) চীজ

এক চামচ চীজে থাকে প্রায় ৬৯ ক্যালরি। এবং দুধ থেকে তৈরি করা এই চীজে থাকে প্রচুর প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, চর্বি ও কলেস্টেরল যা বাড়াবে আপনার ওজন স্বাস্থ্যকর ভাবেই।

৮) পাউরুটি

পাউরুটিতে রয়েছে ক্যালরি এবং প্রচুর পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট। এছাড়াও পাউরুটিতে যোগ করা সুগার ও সল্ট ওজন বাড়াতে সহায়তা করে।

৯) ভুট্টার রুটি

ভুট্টার রুটি সকালে ও বিকেলের নাস্তায় রাখতে পারেন। ভুট্টাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট। এতে বাড়বে ওজন খুব দ্রুত।

১০) পাস্তা ও নুডুলস

কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ পাস্তা ও নুডুলস উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত খাবার হিসাবে পরিচিত। আপনি প্রতিদিন পরিমাণ মত পাস্তা অথবা নুডুলস খেতে পারেন। তবে ইনস্ট্যান্ট নুডলস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

১১) ফলের জুস

ফলের রস হচ্ছে ওজন বাড়ানোর সবচাইতে স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর উপায়। ফলের রসের সাথে যুক্ত চিনি আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে।

১২) ভাত

ভাতে সব চাইতে বেশি পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট ও ফাইবার পাওয়া যায়। এতে করে দেহের ওজন খুব দ্রুত বাড়তে থাকে। তাই প্রতিদিন ৩ বেলা ভাত খেয়ে দেখতে পারেন।

১৩) চিংড়ি মাছ

চিংড়িতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টিকর ও প্রয়োজনীয় এসিড যা আপনার স্বাস্থ্য বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।

১৪) শুকনো ফল

আপনি দ্রুত ক্যালোরি পেতে পারেন শুকনো ফল যেমন কিশমিশ, খেজুর ইত্যাদি খেয়ে। শুকনো ফলে পাকা ফলের মতই প্রচুর পরিমাণ ক্যালোরি থাকে।

১৫) স্বাস্থ্যকর চর্বি ও তেল

খাদ্য তালিকাতে পরিমাণমতো তেল বা চর্বি রাখুন, তবে তা অবশ্যই স্বাস্থ্যকর তেল বা চর্বি, যেমন অলিভ অয়েল, ক্যানোলা অয়েল ইত্যাদি। এতে করে আপনার ক্যালোরির অভাব পুরন হয়ে যাবে।
সূত্রঃ healthmeup.com

Post Comment

মঙ্গলবার, ২৪ মার্চ, ২০১৫

"অরণীর হাতে সবুজ আইসক্রিম"

এই পড়!পড়! একটা প্রশ্ন পড়তে এত সময় লাগে ? পড় তাড়াতাড়ি ...একটু পর পরই চিৎকার করে উঠছে অন্তু । আজ পড়াতে মোটেও মন বসছে না।। আজ আসতো না, কিন্তু কি আর করা, মাসের ৭ তারিখ অথচ এখনো বেতন পায়নি সে। আসলে বেতন দিতে পারে সেই আশায় আসা , দুই ঘণ্টা যাবত বসে আছে কিন্তু বেতন তো দূরের কথা এক কাপ চা নিয়েও কেউ আসলো না... মাথা টা ঝিম ঝিম করছে এক কাপ চা হলে খুব ভালো হতো কিন্তু এটা তো আর তার মামার বাড়ি না যে চা চাইলেই চা এসে হাজির হবে । তিনটা স্টুডেন্ট পড়ায় অথচ একটা টিউশনিতেও বেতন পায় নি। হাতে এক্কেবারেই টাকা নাই... যদিও টাকা পেলেও তার হাতে টাকা থাকে না কারন ধার পরিশোধ করে আর হাতে একশো টাকাও থাকে না । বাসা ভাড়াও জমে আছে দুই মাসের, নাহ এই মাসে বাসার ভাড়াটা পরিশোধ করতে হবে, দুই মাসের না হোক অন্তত এক মাসের হলেও দিয়ে দিতে হবে, গত কাল বাড়িওয়ালার কথা শুনে মনে হল বিশাল কোন অপরাধ করে ফেলেছে সে, কেউ বোঝে না আর বুঝবেই বা কেন? কর্পোরেট লাইফে সবাই তো স্বার্থপর , আর নিজের প্রাপ্য টাকা চাওয়াটাও তো অন্যায় কিছু না।।
পাঁচটা বছর যাবত ঢাকায় থাকলেও একটা টাকাও বাড়ি থেকে আসেনি , কই থেকেই বা আসবে ? কে ই বা পাঠাবে ? আছেই বা কে? যাও একটা বোন আছে সেও কিছুই করে না, স্বামীর টাকা তো আর ভাই কে পাঠানো যায় না...
নাহ আর বসা যায় না... দীর্ঘ তিন ঘণ্টা যাবত বসে আছে কিন্তু স্টুডেন্ট এর বাবা মা কেউই আসলো না... এমনিতে এক এক দিন পাঁচ ছয় বার এসে খবর নেয় কেমন পড়ায় না পড়ায়, এমন ভাবে কথা বলে যেন বেতন দিয়ে তাকে কিনে নিয়েছে তারা !! আর বেতন দেয়ার সময় হলেই সবাই উধাও !!!

Post Comment

সাইফ নিজে থেকে পদ্মশ্রী পদক চাননি: কারিনা

বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা সাইফ আলী খানকে দেয়া পদ্মশ্রী পদক ফিরিয়ে নেবে ভারত সরকার, এরকম খবরে পুরো বলিউডে এখন শোরগোল পড়ে গেছে। এতোদিন পর্যন্ত এ খবর শুনে চুপ করে থাকলেও সাইফের স্ত্রী কারিনা কাপুর আর মুখ বন্ধ করে রাখতে পারলেন না।
২০১০ সালে সাইফ আলী খানকে পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত করেছিল ভারত সরকার। এরপর ২০১২ সালে সাইফ রেস্টুরেন্টে এক ব্যক্তির সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে গিয়ে এক পর্যায়ে ওই ব্যক্তিকে ঘুষি মেরে বসেন। আর তারই পরিপ্রেক্ষিতে সাইফ আলীর পদ্মশ্রী পদক ফিরিয়ে নেবে সরকার বলে বলিউডে কানাঘুষা চলতে শুরু করে।
এ ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোন বিবৃতি পাওয়া না গেলেও কারিনা কাপুর আর চুপ থাকতে পারলেন না। তিনি বলেন, সরকার যদি চায়, পদ্মশ্রী পদক ফিরিয়ে নিতে পারে। আর সাইফ নিজে থেকে পদ্মশ্রী পদক চাননি, তাকে সরকারই পদকটি দিয়েছে সিনেমাজগতে অবদান রাখার জন্য।
কারিনা আরও বলেন, সরকার যদি পদ্মশ্রী পদক ফেরত নিতে চান, সাইফ খুশিমনেই তা ফিরিয়ে দেবেন।
সুত্রঃ ইন্টারনেট 

Post Comment

সফলতার বিষয়ে জাকারবার্গের ১০ উক্তি

ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ প্রযুক্তি বিশ্বের একজন সফল উদ্যোক্তা। টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তলিকায়ও রয়েছে তার নাম। তার সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৩৪ বিলিয়ন ডলার।
তিনি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সম্মেলনে বক্তব্য রেখেছেন। আর এসকল বক্তব্যে সফলতা বিষয়ে কথা বলেছেন তিনি।
তার বিভিন্ন বক্তব্য থেকে বাছাই করা ১০টি উক্তি প্রকাশ করেছে ইনক ম্যাগাজিন।
১. দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে ব্যর্থ হওয়ার একটি মাত্র উপায় আছে আর তা হল ঝুঁকি না নেওয়া।
২. আমরা মানুষের সম্পর্কে কী জানতে চাই, সেটি প্রশ্ন না। প্রশ্ন হল মানুষ তাদের সম্পর্কে কতটুকু জানাতে চায়।

Post Comment

টিম কুককে সিইও হওয়ার খবর যেভাবে দিয়েছিলেন স্টিভ জবস

টিম কুকের জীবনী ভিত্তিক বই 'বিকামিং স্টিভ জবস' আর কয়েকদিন পরই বাজারে আসছে। তবে ইতোমধ্যেই বইটি থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু অংশ প্রকাশ করছে ফাস্ট কোম্পানি। স্টিভ জবস কিভাবে টিম কুককে সিইও হিসেবে নিযুক্ত করার খবরটি দিয়েছিলেন, সে ব্যাপারেও উল্লেখ করা হয়েছে এই বইতে।
২০০৯ সালের ১১ই আগস্ট স্টিভ টিম কুককে তার বাড়িতে ডেকে পাঠান। টিম কুক জানান, "জবস আমাকে বলল যে সে আমার সাথে একটি ব্যাপার নিয়ে কথা বলতে চায়। সে সময় সারাদিন সে বাড়িতেই থাকতো। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম কখন যেতে হবে। এর জবাবে জবস বলল 'এখনই'। তাই আমি তখনই সেখানে যাই। আমি যাওয়ার পর সে আমাকে বলল, 'আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে তোমারই পরবর্তী সিইও হওয়া উচিৎ।' আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, তুমি এমন কী করছো যা তুমি করতে চাইছো না?"

Post Comment

বলিউডে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক নেয়া পাঁচ তারকা






হলিউডের পর সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে সবচেয়ে বড় ভারতের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি, মানে বলিউড। পৃথিবীর সর্বত্রই তাদের সিনেমার বাজার এখন বীরদর্পে ব্যবসা করছে। জনপ্রিয়তায়ও এখন আর খুব পিছিয়ে নেই বি-টাউন। কোটি কোটি টাকার লেনদেন জড়িয়ে আছে এই সিনেমার মধ্য দিয়ে। অথচ ক’দিন আগেও বলিউডের বাজার এতো রমরমা ছিলো না। এখন একজন আর্টিস্টকে তার পারিশ্রমিক হিসেবে যা দেয়া হয়, একটা সময় পুরো সিনেমার খরচও তারচেয়ে কম লাগতো। আন্তর্জাতিক বাজারে ভারতীয় সিনেমার রমরমা ব্যবসা আর সমগ্র ভারতবর্ষে বলিউডের সিনেমার ব্যাপক চাহিদার সামনে দর বাড়ে আর্টিস্টদেরও। সময়ের সাথে সাথে পাল্টে যায় বলিউডের সিনেমার ধরণ, পাল্টে যায় তাদের বাজার দর, পাল্টে যায় তাদের আর্টিস্টদের সম্মানিও। বলিউডে তেমন সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক নেয়া পাঁচ তারকার কথা জানাচ্ছে প্রিয়.কম। যদিও পাঁচ জনের মধ্যে তিনজনই হচ্ছেন খান।

Post Comment

সোমবার, ২৩ মার্চ, ২০১৫

একাত্তর

প্লটঃ একাত্তর 
***
‘ “হ্যালো, হুম, আব্বা, আমি একমাস পরেই আসবো। একটা ভেকেশন আছে তখন। ওকে। খোদা হাফেজ” ফোনটা কেটেই পাশে তাকিয়ে দেখে ক্লার্ক বসে আছে। ওর দিকেই তাকিয়ে আছে। আগে কখনো কথা হয় নি ক্লার্কের সাথে। খুবই অমিশুক ছেলে। তবে জিনিয়াস হিসেবে পরিচিত। মোটা কাচের চশমার পেছনে নীল চোখদুটো জলজল করছে। গায়ের রঙটা ফর্সা হলেও চেহারায় অস্ট্রেলিয়ান ভাবটা নেই। ঠোঁট পাতলা, কোঁকড়া চুল।
ক্লার্ক বলল, “আমি ভেবেছিলাম, তুমি আপসেট থাকবে”
শরিফা পুরো আকাশ থেকে পড়ল। বাংলায় কিভাবে কথা বলছে ক্লার্ক? টোনে বিদেশী টান থাকলেও এতো নিখুঁত বাংলা জানাটাও অস্বাভাবিক।
ক্লার্ক আবার বলল, “Hey! Are you listening to me?”
“Yes, I am. তুমি বাংলা জানো?”
ক্লার্ক হাসলো। বলল, “শুধু বাংলা না, ফ্রেঞ্চ, স্প্যানিশ, রুশ, মান্দারিন, কোরিয়ান, হিন্দী, উর্দু...”
“ বাস, বাস, হয়েছে। এতো ভাষা কিভাবে জানো?”
“শিখেছি”
“কেন?”
“আমার রিসার্চের জন্য”
“হুম”
“সিরিয়াসলি?”
“হুম”
“রিসার্চের জন্য ভাষা শেখার কী দরকার? অনুবাদ তো পাওয়াই যায়”
“হুম, তা যায়। কিন্তু অনুবাদগুলোতে অনেকসময় পুরোপুরি ভাবটা প্রকাশ হয় না অরিজিনাল বইয়ের”
“হুম। কী যেন বলছিলে?”

Post Comment

রবিবার, ২২ মার্চ, ২০১৫

ফেসবুক দিবে উত্তরাধিকার সূত্রে মালিকানা

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক অ্যাকাউন্টের উত্তরাধিকারী অনুমোদন করার ঘোষণা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষের  বরাত দিয়ে বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, প্রাথমিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রে এই সেবা চালু করার ঘোষণা দিলেও অচিরেই পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও এটি সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
কোন ব্যক্তির মৃত্যুর পর তার অ্যাকাউন্ট পরিচালনা ও সেখান থেকে বিভিন্ন মন্তব্য করা যেন সম্ভব হয় সেজন্যেই পরিবারের একজন সদস্যকে উত্তরাধিকারী করার বিষয়টি ফেসবুক কর্তৃপক্ষ গ্রহণ করেছেন।
বৃহস্পতিবার ফেইসবুক কর্তৃপক্ষের দেয়া ঘোষণায় বলা হয়, মনোনীত উত্তরাধিকারী ব্যক্তি প্রয়াত ব্যক্তির বন্ধু ও আত্মীয়স্বজন যারা যোগাযোগের এই মাধ্যমটিতে সংযুক্ত ছিলেন না তাদের পাঠানো রিকোয়েস্টে সাড়া দিতে পারবেন। এমন কি প্রয়াত ব্যক্তির প্রোফাইল এবং ফাইলে ছবি আপলোট করাসব বিভিন্ন মন্তব্যও করতে পারবেন।
সুত্রুঃ ইন্টারনেট 

Post Comment

জানেন কি ফেসবুক কর্মীদের মাসিক বেতন কত ?

বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের অফিসের কর্মীদের বেতন নিয়ে কম-বেশি আগ্রহ আছে অনেকেরই। অন্য যেকোন অফিসের চেয়ে ফেসবুকের  কর্মীদের বেতন তালিকায়ও আছে বৈচিত্র।
যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালির হার্ট অফ সিটিতে বসে ফেসবুক অফিসে যারা কাজ করছেন তারা মাসে কত বেতন পান সম্প্রতি এ নিয়ে একটি তালিকা প্রকাশ করেছে চাকরি বিষয়ক ওয়েবসাইট 'গ্ল্যাসডোর'
*ওই ওয়েবসাইট অনুযায়ী, ফেসবুক কর্তা মার্ক জাকারবার্গের বছরে বেতন মাত্র এক ডলার। যদিও ফেসবুকে তার ব্যক্তিগত শেয়ার রয়েছে ২৮ শতাংশ (২০১২ সর্বশেষ খবর অনুযায়ী)।

Post Comment